অনলাইন ডেস্ক
যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ায় করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে রাখা গেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আর কেউ প্রাণ হারান আমরা চাই না। সৌদি আরবে আল্লাহর বান্দাদের সুরক্ষার জন্য রমজানের তারাবির নামাজ মসজিদে না পড়ার বিষয়ে বলা হয়েছে। আমাদের এখানেও রমজান মাসে ঘরে বসে তারাবি পড়ার জন্য অনুরোধ করছি।
বৃহস্পতিবার করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ জেলাসমূহের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের শুরুতে সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, করোনার কারণে সারাবিশ্বের মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত। মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। অদৃশ্য ভাইরাসের কারণে সারা বিশ্ব আজ একটা জায়গায় চলে গেছে। অর্থনীতেতে এর বিরুপ প্রভাব পড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে অমানুষ হয়ে পড়ে। সামান্য জ্বর-কাশি হলে স্বামী-সন্তান মিলে নারীকে জঙ্গলে ফেলে আসা হয়েছে। অসুস্থ হলে ঘর থেকে, এলাকা থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে। এটা কেন হবে? অসুস্থ হলে পরীক্ষা করান। স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনা মেনে চলেন। বাংলাদেশের মানুষের তো এমন অমানবিক হওয়ার কথা না।
ভিডিও কনফারেন্সে করোনা পরিস্থিতিতে আলোচনার মাধ্যমে সুরক্ষা নিশ্চিত করে কলকারখানা চালু করা যাবে বলে জানান বঙ্গবন্ধুকন্যা। এছাড়া কৃষিকাজ চালিয়ে যাওয়ারও পরামর্শ দেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এমন দুর্যোগে গৃহবন্দীদের আমরা সহায়তা দিচ্ছি। কিন্তু সাহায্যের মধ্যে কেউ থাবা দিক আমরা চাই না। যারা এটা করছে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। কোনো অনিয়ম বরদাশত করবো না।
আমিন
সুন্দর সিস্টেম দেওয়ানবাগী হুজুরের এই পদক্ষেপ যা ভালো লেগেছে।
আমিন
Amin