বিজ্ঞান ডেস্ক:
১। নাসা জানিয়েছে যে ৬টি অ্যাপোলো মিশনে চাঁদে পা রেখেছিল মানুষ, তাতে তারা চাঁদে মোট ৯৬টি মানব বর্জ্যের ব্যাগ ফেলে এসেছে।
২। সৌরজগতের নেপচুনে বয়ে যাওয়া বাতাসের গতিবেগ সবচেয়ে বেশি, ঘন্টায় ২ হাজার ৫৭৫ কিলোমিটার। এই গ্রহের একটি ঘূর্ণিঝড় গোটা পৃথিবীকে নিমিষেই ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে।
৩। পায়ের তলায় উষ্ণ বসন্তের ছোঁয়া কিন্তু মাথা জমে যাচ্ছে ঠাণ্ডায়। মার্সিয়ান নিরক্ষীয় অঞ্চলে দাঁড়ালে আপনার ঠিক এমনটাই অনুভূত হবে।
৪। মহাকাশ থেকে পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ করতে যে রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করা হয়, তার শক্তি একটি ফ্রিজের ভিতরে যে থাকে লাইট বাল্ব তার চেয়ে বেশি নয়।
৫। সৌরজগতে শনির ঘনত্ব সবচেয়ে কম, এমনকি জলের ঘনত্বের চেয়েও কম। এটিকে বিশালাকার বাথটবে ছেড়ে দিলে ভাসতে থাকবে ।
৬। বৃহস্পতি একমাত্র গ্রহ যা ঘড়ির কাটার অনুকূলে ঘোরে।
৭। এমন অনেক বস্তু রয়েছে যেগুলো কঠিন, তরল, গ্যাস বা প্লাজমা কোনটাই নয়। এমন বস্তু এখনো পর্যন্ত ২৪টি পাওয়া গেছে।
৮। অনেক বস্তুই জলে ফেললে জলের স্তর বাড়ে কিন্তু যদি লবণ জলে ফেলা হয় তবে জলের স্তর কমে।
৯। সূর্যের কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠতলে পৌঁছতে একটি ফোটনের সময় লাগে ৪০,০০০ বছর, কিন্তু সেখান থেকে পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে মাত্র ৮ মিনিট।
১০। আমাদের শরীরের হাইড্রোজেন এটমের বয়স ১৩৭৫ কোটি বছরেরও বেশি। মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময়ে এগুলোর জন্ম।