অনলাইন ডেস্ক
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে লকডাউনের পথ বেছে নিয়েছে অনেক দেশ। গাড়ি চলাচল করছে না। বন্ধ কলকারখানা। এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। গত ১০ দিনে বায়ুদূষণ অনেকটাই কমেছে। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমনই তথ্য উঠে আসছে। ওজন স্তরের ক্ষত সম্পূর্ণভাবে নিরাময় হয়ে যাচ্ছে। দূষণের ক্ষত সারিয়ে ক্রমশ স্বাভাবিক হচ্ছে বায়ুমণ্ডলের ওজন স্তর।
কলোরাডো বোল্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিআইআরইএসের এক পর্যবেক্ষক জানিয়েছেন, দক্ষিণ গোলার্ধে পরিবেশের সঙ্গে সঙ্গে আবহাওয়ার পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। কলোরাডো বোল্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানাচ্ছেন, বায়ু দূষণের ফলে ওজন স্তরে যে ফুটোর সৃষ্টি হয়েছিল তা ধীরে ধীরে মেরামত হচ্ছে। এর ফলে পৃথিবীর পরিবেশ ও জীব জগত বড়সড় বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পাবে। দূষণ কমছে, ধীরে ধীরে সজীব হচ্চে পৃথিবী! একই সঙ্গে দূষণের ক্ষত সারিয়ে ধীরে ধীরে ‘সুস্থ’ হয় উঠছে বায়ুমণ্ডলের ওজন স্তরও!
করোনাভাইরাসের জেরে লকডাউন। আর তার ফলে ক্রমে শহর থেকে শহরতলি সর্বত্র বায়ুতে কমেছে বিষ। ফলে মেঘমুক্ত আকাশে স্পষ্ট ধ্রুবতারা, সপ্তর্ষিমণ্ডলরা। মিট মিট করছে একের পর ঝাঁক বেঁধে তারার দল। কি অনিন্দ্য সুন্দরই না সেই দৃশ্য। কিন্তু প্রশ্ন এখানেই। এমনভাবে বিষমুক্ত আকাশ কি দেখতে চেয়েছিল মানবজাতি?
প্রবাদ বচনেই আছে “ কারো পোষ মাস কারো সর্বনাশ ‘’ হ্যাঁ আমরাও চাই মানুষ ও পুথিবী সূস্থ্য থাকুক !